Success Of Zamzam Bangladesh

Zamzam is committed to humanitarian services aiming human development and poverty reduction with the ultimate goal of social harmony and stability . With its well defined target and having commitment of transference in resource mobilization Zamzam is dedicated to achieve maximum impact with minimum bureaucracy . The mission is clear and simple , to do what is affordable, no matter how small, as long it benefits the needy.

Our Success Stories

স্বপ্ন যাত্রায় ঘুরে দাঁড়ানো শিশু...

পর্দার আড়ালে (ছদ্ধ নামে) মাথা উচু করে দাড়ানো শিশুটি জীবনের শুরু থেকে বঞ্চনার শিকার হলেও ব্যতিক্রমী চরিত্রের ! সমাজ বা পরিবার কাঠামো বুঝার পূর্বেই তার পিতা মাতা-র সম্পর্ক দু-ধারায় বিভক্ত হয়। বয়স যখন ৪-৫ বছর, তার ছোট বোনসহ তাকে নিয়ে তার মা গ্রাম ছেড়ে শহরে পাড়ি দেন। স্বাভাবিক নিয়মে তাদের বসবাসের যাত্রা শুরু হয় শহরের কোন এক বস্তিতে, বঞ্চনা আর অপসংস্কৃতির সুতিকাগারে। বস্তির মিশ্রিত জনগুষ্টির জঠিলতা ও অশোভন পরিবেশ গ্রাম থেকে উঠে আসা শিশুর মূল্যবোধের সাথে বেমানান, মা-বোনকে নিয়ে এমন বস্তিতে বসবাস করা তার জন্য প্রতিনিয়ত একটি পীড়া দায়ক বিষয়। তার বয়স যখন ৯ বা ১০ শিখরের সন্ধান তাকে উদ্বেলিত করে তুলে! অজ্ঞাত কোন কারণে এত দিন যাবত বাবা সম্পর্কে মা কোন তথ্য দিতে রাজি হননি; অথচ তার আত্মমর্যাদা-র প্রশ্নে শিখরের সন্ধান একটি গুরুত্ববহ বিষয়। একারণে দিনে দিনে মা-র সাথে তার দূরত্ব বাড়তে থাকে; সহপাঠিদের কটাক্ষ তার আত্মমর্যদাকে চরমভাবে ধাক্ষা দেয় এবং বিচলিত করে! জীবনের স্বপ্নকে তছনছ করে দেয়ার মত উদ্ভূত পরিবেশ ।
অবাধ চলাফেরার সংস্কৃতি মা-র প্রতি লালিত শ্রদ্ধাবোধে ফাটল ধরাতে থাকে এবং তার কাছে স্পষ্ট হতে থাকে মর্যাদাহীন জীবনের চেয়ে মৃত্যূই ভাল। মা ও শিশুর মধ্যে এমন দ্বন্দ বিশ্বাস করতে হয়ত কষ্ট হবে। তবে বাস্তবতা হলো, এমনি এক পরিস্থিতে সগীর রশিতে ঝুলে আত্মহুতির সিদ্ধান্ত নেয়! আল্লাহ যাকে জীবিত রাখতে চান, সে মৃত্যূর দার থেকেও ফিরে আসতে পারে! পাড়া-প্রতিবেশীদের তাৎক্ষনিক তৎপরতায় সে যাত্রায় তার পরলোক যাত্রা ব্যর্থ হয়।
সগীর জমজম বাংলাদেশ-এর এতিম সহায়তা কর্মসূচীর একজন সুবিধাভোগী এবং জমজমের মাঠকর্মীদের পরিচিত। সেই সূত্রে তার ও তার মা-র জন্য শুরু করা হয় কাউন্সেলিং; জমজম বাংলাদেশের সাইকো সোশিয়েল কাউন্সেলার তাদের বাসায় গিয়ে নিয়মিত কাউন্সেলিং-এর দায়িত্ব পালন করতে থাকেন, কিন্তু বাবার পরিচয় প্রত্যাশী পাগলপারা শিশুর মনকে শান্তনা দেয়া যে কত কঠিন তা বুঝতে খুব সময় প্রয়োজন হয়নি? শিশুটির মনে জ্বলে উঠা আগুনের তাপ মাস দুয়েকের মধ্যে আবারো তাকে চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে উন্মননা করে তুলে। সে বাড়ী ছেড়ে পালিয়ে যায়; কিন্তু বসবাসের জন্য অসংরক্ষিত নতুন স্থানটি তার কাছে ব্যাভিচার/অনাচারের এক নতুন অধ্যায় অনাবৃত করে; রাতের অন্ধকারের বিভৎস নির্যাতনে শারিরীক ও মানসিকভভাবে ভেংগে পড়া সগীর ফিরে আসতে চায় মায়ের আশ্রয়ে। রাতের অবিরাম পাশবিক নির্যাতনে ভেঙ্গে পড়া শরীর নিয়ে সগীর বেশী দূর আগাতে পারেনি, অচেতন হয়ে পড়ে থাকে বাড়ী ফেরার রাস্তার পাশে। অপর দিকে হারিয়ে যাওয়া ছেলের জন্য মায়ের কান্নার আওয়াজ ছড়িয়ে পড়ে বস্তির এগলি ওগলিতে; ফজর নামাজে আসা মুসল্লীরা রাস্তার পাশে পড়ে থাকা অসুস্থ সগীরকে দেখতে পান ও ফিরিয়ে দেন অসহায় মায়ের কুলে!
পিতৃ পরিচয় নাজানা শিশুটি, তার জীবন জিজ্ঞাসা নিয়ে ক্লান্ত আর আতংকিত, সে জানে না তার জানার অধিকার কতটুকু ও কে নিশ্চিত করবে? অধিকারের স্বত্ব ত্যাগ তার পছন্দনীয় নয়, তবে সে বুঝতে পেরেছে তার মত অসহায় শিশুদের জন্য এ পৃথিবী কত নির্মম? আপাতত নিজেকে সংবরণ করা ছাড়া সহজ কোন বিকল্প তার হাতে নেই। ইতোমধ্যে মায়ের সাথে যুগল বন্ধী পুরুষটিকে মেনে নিয়ে তার স্বপ্নকে অন্তরে ধারণ করে জীবনকে সে সাজাতে চায়।
ভয়ংকর মানসিক এ যন্ত্রনার মধ্যে হাঁটি হাঁটি পা পা করে সগীর (ছদ্ধ নাম) বড় হতে থাকে; ইতোমধ্যে সে স্কুলের পড়া শেষ করেছে, চলতি বছরে ভাল ফলাফল নিয়ে এস.এস.সি পাশ করেছে। অনাড়ম্বর এক সংবর্ধনা সভায় পুরস্কার হাতে নিয়ে কৃতজ্ঞ চিত্তে সে স্মরণ করেছে জমজম-এর সহযোগিতাকে।
পিতৃ হারা অসংখ্য ছেলে-মেয়ের মধ্যে সগীর একজন, তারা সবাই স্ব স্ব পরিচয় নিয়ে বাঁচতে চায় ! বিশেষ কোন সময়ে বা অধুনা বাবা দিবসে হৃদয়ে লালিত বাবার স্মৃতিকে দু-ফুটো চোখের পানি দিয়ে হলেও স্মরণ করতে চায়; তারাও মানবিক মানুষ হতে চায়, মর্যাদাসহ বাঁচতে চায়! বিশ্বায়নের চাপে দমিত মূল্যবোধকে জাগ্রত করে সামষ্টিক স্বপ্ন পুরণে সারথি হতে চায়! এস.ডি.জি এর লক্ষ্যমাত্রা না জানলেও সমাজকে এগিয়ে নিতে তারা সস্পৃক্ত হতে চায়। তাদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন সমাজকে সমৃদ্ধ করবে; আসুন, আমরা তাদের পাশে দাড়াই।

Shakil's Story...

Shakil Ahmed , an efficient Freelancer currently working Online Platform. He can now assist his family and himself by taking Web-page Design and Outsourcing Course from Zamzam Training Institute . Zamzam family is delighted to help him for his success.

Shifa's Story...

Shifa has left her study. Zamzam stands beside her in helpless state. She takes sewing training from Zamzam Training Institute. later she buys a sewing machine herself. Now she works at home and supports her family. Also she start her education and bears own cost.

Jahed's Story...

Jahed completed “Computer Offical Application” Course and “Computer Graphics” Design Course from Zamzam Training Institute and then opened a computer Shop, currently he is doing a job in addition to the store.Now he covers the entire expenses of his family with his income.

Kusum's Story...

Kusum has left her husband. Zamzam stands beside her in her helpless state. She takes sewing training from Zamzam Training Institute, works in Zamzam sewing room for 3 years and earns money from that work, later she buys a sewing machine herself. Now she works at home and supports her family and also he bears the cost of his son’s education.

Milad's Story...

After course completion, a significant number of our students find jobs in multiple sectors. They become self-reliant and contribute to the progress of our country.One of them is Milad

Fuzia's Story...

Fuzia now covers the cost of her own education by doing sewing work in addition to her studies..

“Indeed, The Men Who Practice Charity And The Women Who Practice Charity And [They Who] Have Loaned Allah A Goodly Loan – It Will Be Multiplied For Them, And They Will Have A Noble Reward.”

AL-QUR’AN – 57:18

Operational Office

ZAMZAM TOWER
House # 52, Block – C
Kumarpara, Sylhet